প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস
এই প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে নড়াইল জেলার অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিনত হয়েছে। এটি প্রতিষ্ঠানের পরিচালকবৃন্দ, শিক্ষকবৃন্দ, অভিভাবকবৃন্দ, শিক্ষার্থীদের ও সর্বোপরি এলাকাবাসীর সমন্বিত প্রচেষ্টার ফল। এলাকাবাসীর সেবার মনোভাব নিয়ে মান সম্পন্ন শিক্ষা প্রসারে এবং কৃতিত্বপূর্ণ ফল অর্জন করে এই প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে একটি স্থান করে নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানের সার্বিক ক্ষেত্রে সফলতার জন্য মানুষের মাঝে এক ধরনের চাহিদা সৃষ্টি হওয়ায় তাঁরা তাঁদের কোমলমতি ছেলে মেয়েদের এই প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করাতে যথেষ্ট আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রতিষ্ঠানের সাফল্যে অভিভাকগণের মধ্যে ইতিবাচক প্রভাব ছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ে বেশ প্রসংশনীয় অবদান রাখছে। সবকিছুর মূলে রয়েছে প্রতিষ্ঠানের অটুট শৃঙ্খলা, শিক্ষকগণের একাগ্রতা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণের মধ্যে সমন্বয় সাধন। শিক্ষার্থীদেরকে উপযুক্তভাবে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। এই লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য আমাদের রয়েছে বিরামহীন চেষ্টা ও পরিকল্পনা।
সভাপতির বাণী
এটি প্রতিষ্ঠানের পরিচালকবৃন্দ, শিক্ষকবৃন্দ, অভিভাবকবৃন্দ, শিক্ষার্থীদের ও সর্বোপরি এলাকাবাসীর সমন্বিত প্রচেষ্টার ফল। এলাকাবাসীর সেবার মনোভাব নিয়ে মান সম্পন্ন শিক্ষা প্রসারে এবং কৃতিত্বপূর্ণ ফল অর্জন করে এই প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে একটি স্থান করে নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানের সার্বিক ক্ষেত্রে সফলতার জন্য মানুষের মাঝে এক ধরনের চাহিদা সৃষ্টি হওয়ায় তাঁরা তাঁদের কোমলমতি ছেলে মেয়েদের এই প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করাতে যথেষ্ট আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রতিষ্ঠানের সাফল্যে অভিভাকগণের মধ্যে ইতিবাচক প্রভাব ছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ে বেশ প্রসংশনীয় অবদান রাখছে। সবকিছুর মূলে রয়েছে প্রতিষ্ঠানের অটুট শৃঙ্খলা, শিক্ষকগণের একাগ্রতা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণের মধ্যে সমন্বয় সাধন। শিক্ষার্থীদেরকে উপযুক্তভাবে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। এই লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য আমাদের রয়েছে বিরামহীন চেষ্টা ও পরিকল্পনা।
প্রধান শিক্ষকের বাণী
নড়াইল জেলার নড়াইল সদর উপজেলাধীন ১২নং বিছালী ইউনিয়নের অন্তরগত মধুরগাতীর ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আকবপুর মধুরগাতী চাকই রুখালী সামুতূল্য মাধ্যমিক বিদ্যালয় অবস্থিত।১৯৬৯ সালে স্থাপিত এ প্রতিষ্ঠানটি ২০০১ সালে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পর্যায়ে উন্নীত হয়। গ্রামীণ মনোরম পরিবেশে খেলার মাঠের উত্তর পাশ দিয়ে নির্মিত পুরাতন ও নতুন অবকাঠামোগুলি মোটামুটি দৃশ্যমান। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠাগার,সততা স্টোর,একটি শিক্ষক মিলনায়তন ও প্রশস্ত হলরুম আছে। দাপ্তরিক সকল কাজ অনলাইনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠান থেকে করা হয়। এ প্রতিষ্ঠানে বর্তমানে দুই শতাধিক শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত। ২০ জন শিক্ষক কর্মচারী কর্মরত । শিক্ষার্থীদের রয়েছে নির্ধারিত ড্রেস কোড। পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল মোটামুটি সন্তোষজনক। সকলকে সাথে নিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানের প্রত্যয় ব্যক্ত করছি।